Search This Blog

Tuesday, April 26, 2011

প্রাত্যহিক চা পানের গুণ


জি নিউজ
মানব শরীরে হাইড্রোজেনের চাহিদা মেটাতে প্রতিদিন চার থেকে ছয় কাপ চা এক লিটার পানির সমান কাজ করে৷ যুক্তরাজ্যের গবেষকদের নতুন একটি গবেষণার ফলাফলে কথা বলা হয়েছে৷ ব্রিটেনের পুষ্টিবিষয়ক একটি সাময়িকীতে সম্প্রতি গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে৷ আগে ধারণা করা হতো, চায়ের ক্যাফেইন জাতীয় উপাদান শরীরে হাইড্রোজেনের ঘাটতিতে ভূমিকা রাখে৷ নতুন গবেষণার ফলে ওই ধারণা ভুল প্রমাণিত হল৷ ২১ জন স্বেচ্ছাসেবককে ২৫০ মিলিলিটারের মগে প্রতিদিন মোট চার মগ চা পান করতে দিয়েছিলেন গবেষকরা৷ চা পানের আগে পরে স্বেচ্ছাসেবকদের রক্তের নমুনা পরীক্ষ করে গবেষকরা নিশ্চিত হন যে, এক লিটার চা শরীরে হাইড্রোজেনের যোগান দিতে সমপরিমাণ পানির কাজ করছে৷ তারা আরও জানিয়েছেন, প্রতিদিনি পরিমাণ চা পান শরীরের কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে না৷ এছাড়াও নিয়মিত চা পানে হূদরোগের ঝুঁকি বহুলাংশে হ্রাস পায় বলে গবেষণার ফলাফলে দাবি করা হয়েছে৷

m~Z&ª:  দৈনিক যুগান্তর (26/02/2011)

Sunday, April 24, 2011

ঢেঁকিছাঁটা চাল না মিলেছাঁটা চাল বেশি হিতকর

ধানের ভেতর চালের গায়ে যে লাল অথবা সাদা রঙের খোসা থাকে সেটাই চালের ভূষি বা কুঁড়ো। এই খোলসা বা ভূষির মধ্যেই চালের বেশির ভাগ ভিটামিন খনিজলবণ থাকে। মিল বা চালকলে প্রায় সবটা খোসা বা কুঁড়ো পালিশ হয়। কিন্তু ঢেঁকিতে চাল খুব ভালভাবে পালিশ করা যায় না। এর ফলে ঢেঁকিছাঁটা চালে কিছু বাড়তিখাদ্যগুণ থাকে। চালের উপকারিতা আরও খানিকটা নষ্ট চাল বেশি ধোয়া এবং রান্নার পদ্ধতির দোষে। চাল খুব বেশি ধুয়ে আবার বেশি পানি দিয়ে ভাত ফুটিয়ে ফেনফেলে দিলেও খানিকটা খাদ্যগুণ নষ্ট হয়

m~Z&ª: দৈনিক ইত্তেফাক(08/01/2011)

টেনিস এলবো: কনুই ব্যথার একটি কারণ

মানব শরীরের রোগের বিভিন্ন উপসর্গের মধ্যে ব্যথা উলেস্নখযোগ্য। জোড়ার বিভিন্ন অসুবিধার মধ্যে কনুই ব্যথা একটি অন্যতম উপসর্গ। কনুই ব্যথার কারণঅনেক এবং ব্যথার পত্তি স্থানের মাধ্যমে ব্যথার কারণ রোগ সম্পর্কে ধারনা করা যায়। বাহুর হাড়ের (হিউমেরাস) নীচের প্রান্তের বাহির অংশকে ল্যাটারালইপিকোনডাইল বলে। নিম্নবাহুর পিছনের পেশীগুলি স্থান থেকে পত্তি হয় এবং এর প্রদাহকে ল্যাটারাল ইপিকোনডাইলাইটিস বা টেনিস এলবো বলে। কনুই হাতের কবজি বার বার পিছনে বাঁকা করলে ল্যাটারাল ইপিকোনডাইলাইটিস বা টেনিস এলবো হয়। ধারনা করা হতো, টেনিস খেলোয়ারদের ল্যাটারালইপিকোনডাইলাইটিস হয় তাই একে টেনিস এলবো বলে। কিন্তু কোন কারণ ছাড়াই যে কেউ ল্যাটারাল ইপিকোনডাইলাইটিস বা টেনিস এলবো-তে ভুগতে পারে। তবেহাতুড়ি স্ক্রু ড্রাইভার ব্যবহারকারী, পেইন্টার, কাঠুরে, টেনিস ব্যাডমিন্টন খেলোয়াদের এবং সাংসারিক কাজে ব্যস্ত এরকম মহিলাদের ল্যাটারালইপিকোনডাইলাইটিস (টেনিস এলবো) বেশী হয়। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের আথর্্রাইটিসের (যেমন-রিউমাটয়েড,গাউট) এবং ডায়াবেটিসের রোগীদের টেনিসএলবোতে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশী। রোগের কারণে কনুইর বাহির পাশ্বর্ে ব্যথা হয় এবং নিম্নবাহুর পিছন বাহির পাশর্্ব দিয়ে ব্যথা কবজি পর্যন্তযায়। হাত দিয়ে কিছু তুলতে সমস্যা হয়। ভিজা কাপড় নিংড়ানো, চামচ দিয়ে কিছু নাড়ানো দরজা খোলা কষ্টকর। এমনকি আরেক জনের সাথে করমর্দন করতেওঅসুবিধা হয়।

কখন
চিকিসকের পরামর্শ নিবেন

. হাত দিয়ে কোন কাজ বা কোন কিছু বহন করতে না পারলে। . রাতের বেলায় বা বিশ্রাম অবসহায় ব্যথা হলে। . একটানা কিছু দিন ধরে কনুইয়ে ব্যথাথাকলে। . কনুই সোজা বা ভাঁজ করতে অসুবিধা হলে। . কনুই ফুলা বা কনুইর চামড়ার রং পরিবর্তন। . অন্য কোন অস্বাভাবিক অসুবিধা বা চিহ্ন

চিকি
সা বা প্রতিকার:চিকিসা নির্ভর করে টেনিস এলবো' কারণ সমূহের উপর। কারণ নির্ণয় করতে রোগীর অসুবিধার কথা শুনতে হবে, রোগীকে ভালোভাবেপরীক্ষা করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে এক্স-রে রক্তের পরীক্ষা (যেমন-শর্করা, সেরাম ইউরিক এসিড, আর ফ্যাক্টর) করা জরুরী। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেকনজারভেটিভ চিকিসায় রোগ সেরে যায়। তবে দু:খের বিষয় হলো, রোগ সেরে যাওয়ার কিছু দিন পর আবার দেখা দিতে পারে

.কনুই বিশ্রামে রাখতে হবে যাতে প্রদাহ কম হয়। তবে অতিরিক্ত বিশ্রামে কনুই স্টিফ হয় বা জমে যায়। . বরফ বা গরম সেঁকে প্রদাহ, ফুলা ব্যথা কম হবে। . ফুলা ব্যথা কমে আসলে কনুই' স্বাভাবিক নড়াচড়া পেশী শক্তিশালী হওয়ার ব্যয়াম করতে হবে। . ননস্টেরয়ডাল এন্টিইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ সেবনে উপসর্গলাঘব হবে। . ইনজেকশন করটিসোন পুশ করলে রোগের উপসর্গ দ্রুত কমে আসবে। .কখনও কখনও ফিজিকেল থেরাপির ফলে ব্যথা কমে আসে।

আর্থ্রোস্কোপিক
চিকিসা : ইপিকোনডাইলাইটিস বা টেনিস এলবো কনজারভেটিভ চিকিসায় ভালো না হলে বা রোগী বার বার আক্রান্ত হলে ছোট ছিদ্র দিয়েআর্থ্রোস্কোপ কনুইয়ে প্রবেশ করিয়ে বিসঙ্কোচন ডেব্রাইডমেন্ট করলে ব্যথা কমে যাবে। কখনও কখনও টেনডনের পত্তি নতুন জায়গায় সরানো হয় এবংএনকোর সুচার দিয়ে লাগানো হয়। এই উভয় পদ্ধতিতে রোগীর উপসর্গ দ্রুত নিরাময় হবে

ডাঃ
জি. এম. জাহাঙ্গীর হোসেন, হাড় জোড়া বিশেষজ্ঞ এবং আর্থ্রোস্কোপিক সার্জন ডিজিল্যাব মেডিক্যাল সার্ভিসেস, মিরপুর, ঢাকা

m~Z&ª: দৈনিক ইত্তেফাক(08/01/2011)

ছোটমাছ না বড় মাছ কোনটা বেশি উপকারি


আসলে এই দু'রকম মাছের খাওয়ার ধরনে তফাআছে। সাধারণত ছোটমাছ কাঁটা, মাথাসুদ্ধ খেয়ে ফেলা হয়। বড় মাছের কাঁটা ইত্যাদি ফেলে দেওয়া হয়। মাছেরকাঁটায় মাথায় প্রচুর পরিমাণে কেলসিয়াম ফসফরাস আছে। এগুলি আমাদের শরীরের প্রচুর উপকার করে। কেলসিয়াম দাঁত হাড়ের গঠনে সাহায্য করে।ফসফরাসেরও হাড়, মস্তিষ্ক গড়তে বিশেষ ভূমিকা আছে। তাই বাড়তি বয়সের ছেলেমেয়েদের এই দুটি খনিজ খুব উপকারি। তাই ছোটমাছ খাওয়ার পক্ষে বৈজ্ঞানিক যুক্তিরয়েছে।

m~Z&ª: দৈনিক ইত্তেফাক(08/01/2011)

যোগাযোগ


চুল পড়া সমস্যা


শীতকাল আসলেই চুলের সমস্যা বেড়ে যায়। এসময় বাতাসের আদ্রতা কমে যায় ফলে ত্বক চুল অধিক শুষ্ক হয়। চুলে দেখা দেয় খুশকি। অনেক ক্ষেত্রে মাথার ত্বকেরউপরের আবরণ উঠতে থাকে। মাথায় নানা ধরনের র্যাশ বা দানা উঠে। শুধুমাত্র সঠিক পরিচর্যা সামান্য ওষুধ ব্যবহার করলেই ভালো ফল পাওয়া যায়। যদিমাথায় খুশকি দেখা দেয় তাহলে কিটোকোনাজল শ্যাম্পু যেমন ড্যানসেল, নিজোডার, সিলেক্ট পস্নাস ইত্যাদি সপ্তাহে ২দিন ব্যবহার করলে খুশকি চলে যায়। পাশাপাশিমাথার ত্বকে র্যাশ হলে বা দানা হলে প্রতিদিন গোসলের পর মাথার ত্বকে ক্লোবিটাসল প্রোপিয়নেট যেমন ডার্মোভেট, নিকলোভেট স্কাল্প লোশন ব্যবহার করলে ধরণেরসমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এসব ওষুধ বা শ্যাম্পু একমাসের বেশী ব্যবহার না করা ভালো। ছাড়া মাথায় প্রতি সপ্তাহে একদিন তেল ব্যবহার করা ভালো।রাতে তেল ব্যবহার করে পরের দিন সকালে স্বাভাবিক শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে যে কোন কন্ডিশনার ব্যবহার করা উচিত। প্রতি সপ্তাহে দিন কিটোকোনাজল শ্যাম্পুব্যবহারের পাশাপাশি সপ্তাহের অন্যান্য দিনে যে কোন স্বাভাবিক শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ওয়াশ করতে পারেন। শ্যাম্পু করার পর চুলে কন্ডিশনার ব্যবহার করা ভালো।এতে চুল মসৃন সিলকি হয়। ফলে চুলপড়া কমে। এসব পরিচর্যা করার পরও যদি চুলের সমস্যা না কমে বা চুল পড়তে থাকে তাহলে আপনার নিকটস্থ একজনচর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

ডা
: মোড়ল নজরুল ইসলাম, চুলপড়া, চর্মরোগ এলার্জি এবং যৌন সমস্যা বিশেষজ্ঞ, কন্স্যালট্যান্ট ডার্মাটোলজিস্ট, ইউনাইটেড হাসপাতাল, গুলশান, ঢাকা

m~Z&ª: দৈনিক ইত্তেফাক(08/01/2011)

চর্বি নয়, কার্বোহাইড্রেটও ক্ষতির


স্বল্প পরিমাণে সম্পৃক্ত চর্বি খান, হূপিণ্ড ভালো থাকবে। বিগত ত্রিশ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্র সরকার জনগণকে ধরনের পরামর্শ দিয়ে এসেছে। মার্কিন জনসাধারণসরকারের পরামর্শ মতো কাজও করেছে। ১৯৭০ সাল থেকেই তারা অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ত চর্বির শতকরা হার খাদ্য তালিকা থেকে কমিয়ে এনেছে।ফলাফল? স্থূলতার হার দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে, ডায়াবেটিসের হার বেড়ে তিনগুণ হয়েছে, হূদরোগে আজো সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে। আমেরিকানরা চর্বিরবদলে প্রকিয়াজাত অধিক কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা খাচ্ছেন আজকাল। এটাই সম্ভবত চর্বির তুলনায় অধিক হারে স্থূলতা, ডায়াবেটিস হূদরোগ বাড়াচ্ছে।

আমেরিকান
জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন নামক সামায়িকীতে প্রকাশিত হয় বড় ধরনের একটি জরিপ। এতে ,৫০,০০০ লোকের খাদ্যাভ্যাস খতিয়ে দেখাহয়। থেকে ২৩ বছরে তাদের হূদসংবহন সমস্যা কতটা হচ্ছে সেটাও দেখা হয়। ওকল্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষক রোনাল্ড ক্রস গবেষণায় নেতৃত্ব দেন।গবেষণায় সম্পৃক্ত চর্বি গ্রহণ হূদরোগের ঝুঁকির মধ্যে কোনো সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায় নি। এই গবেষণার পাশাপাশি অন্যান্য গবেষণায়ও দেখা গেছে যে, সম্পৃক্তচর্বি যে হূপিণ্ডের জন্য ক্ষতিকর এবং এটি যে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় কথা সঠিক নয়। সকল ধারণা ছিল আসলে অনুমান নির্ভর, যা তথ্য-উপাত্ত দ্বারাসমর্থিত নয়।

হার্ভার্ড
স্কুল অব পাবলিক হেলথ-এর পুষ্টিবিজ্ঞানী মেয়ার স্ট্যাঙ্কার বলেন, পুরনো যুক্তির একটি সমস্যা এই যে বলা হয়, 'সার্বিক কোলেস্টেরল ঝুঁকির কোনো বড়ইঙ্গিতবাহী বিষয় নয়।' সম্পৃক্ত চর্বি রক্তে মন্দ বা এলডিএল কোলেস্টেরল যদিও বাড়ায়, এটি একই সঙ্গে ভালো বা এইচডিএল কোলেস্টেরলও বাড়ায়। ২০০৮ সালেপুষ্টিবিজ্ঞানী মেয়ার স্ট্যাঙ্কার গবেষণাটি পরিচালনা করেন। এতে ৩২২ জন মাঝারি ধাঁচের মোটা লোককে দু'বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করা হয়। এদেরকে দেয়া হয় তিনধরনের খাদ্যের মধ্যে যে কোনো এক ধরনের খাদ্য। একটি হচ্ছে আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশনের নির্দেশ মোতাবেক কম চর্বিযুক্ত, কম ক্যালরিযুক্ত খাবার। অপরটিহলো কম ক্যালরিযুক্ত, সবজি সমৃদ্ধ লাল মাংসবিহীন খাবার। আরেকটি হলো কম কার্বোহাইড্রেটযুক্ত বেশি ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার। দেখা যায়, কম কার্বোহাইড্রেটযুক্তখাবার গ্রহণকারীরা সবচেয়ে বেশি চর্বি খেলেও তাদের এলডিএল, এইচডিএল উভয় কোলেস্টেরলই চমকার মানের। তাছাড়া কম চর্বি গ্রহণকারীদের তুলনায়তাদের ওজনও দ্বিগুণ কমেছে।

পুষ্টিবিজ্ঞানী
মেয়ার স্ট্যাঙ্কার-এর গবেষণায় কেবল এটাই প্রমাণিত হয় না যে, পরিমিত পরিমাণ সম্পৃক্ত চর্বি তেমন কোনো খারাপ জিনিস নয়। আরো প্রমাণিত হয়যে, অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেটও খারা বটে।

১৯৯৭
সালে দি জার্নাল অব দি আমেরিকান মেডিকেল এসোসিয়েশন- প্রকাশিত এক গবেষণায় ৬৫,০০০ মহিলা অংশগ্রহণ করেন। দেখা যায়, যারা সহজপাচ্য সহজে শোষণযোগ্য কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করেছেন অর্থাযাদের গস্নাইকেমিক ইনডেক্স সবচেয়ে বেশি, কম গস্নাইকেমিক ইনডেক্সযুক্ত মহিলাদের তুলনায় তাদেরটাইপ- ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ৪৭ ভাগ বেশি। আর মহিলারা যে চর্বি খেয়েছেন, তা তাদের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি সৃষ্টি করেনি।

জনসাধারণ
সম্পৃক্ত চর্বি গোগ্রাসে গিলুক- এমন ওকালতি কেউ করছে না। কতিপয় গড়হড়-ঁহংধঃঁধঃবফ চর্বি এবং চড়ষু-ঁহংধঃঁধঃবফ চর্বি হূদরোগপ্রতিরোধী। মাছ এবং জলপাই তেলে এগুলো পাওয়া যায়। তদুপরি কতিপয় বেশি অাঁশযুক্ত কার্বোহাইড্রেট প্রশ্নাতীতভাবে দেহের জন্য উপকারি। গবেষক লাডউইগবলেন, আপনি যদি সম্পৃক্ত চর্বি খাওয়া কমিয়ে দেন এবং এর বদলে উঁচু গস্নাইকেমিক ইনডেক্সযুক্ত কার্বোহাইড্রেট খাওয়া শুরু করেন, আপনি মোটেও কোনো ফায়দাপাবেন না। এসব বরং আপনার জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। আগামীতে আপনি যখন মাখন দেয়া টোস্ট কাবেন, মনে রাখবেন মাখন প্রকৃতপক্ষে একটিস্বাস্থ্যকর খাবার।

হতথ্য
: গণস্বাস্থ্য