ডা. গোবিন্দ চন্দ্র দাস
অ্যালার্জি হয় অ্যালার্জেনের কারণে। অ্যালার্জির উপসর্গগুলো বেড়ে যায় ইনডোর বা অন্তর্কক্ষ অ্যালার্জেনের প্রভাবে। এগুলোর মধ্যে আছে ঘরের ধুলার জীবাণু, পোষা প্রাণীর বর্জ্য, আরশোলার দেহ নিঃসৃত বর্জ্য এবং ঘরে তৈরি হওয়া ছত্রাক।
ধুলার জীবাণু নিয়ন্ত্রণ
উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিভিন্ন সূক্ষ্ম প্রত্যঙ্গ মিলে ঘরে ধুলার আস্তরণ জমে। যদি এগুলো সঠিকভাবে পরিষ্কার করা না হয়, তাহলে এগুলোতে জীবাণু আশ্রয় নেয়। এ জীবাণুই হচ্ছে অ্যালার্জি এবং অ্যাজমার তীব্রতা বৃদ্ধির প্রধান কারণ।
ধুলার জীবাণু রোধ করার জন্য সমস্ত গৃহের আর্দ্রতা ৫০ শতাংশের নিচে রাখা দরকার। দেয়াল ও মেঝের কার্পেট যতদূর সম্ভব বর্জন করতে হবে, বিশেষ করে মেঝে যদি হয় কংক্রিট নির্মিত। হার্ডবোর্ড, টাইলস অ্যালার্জি রোগীদের জন্য কম ক্ষতিকর। সহজে ধোয়া যায় এমন মাদুর গরম পানিতে নিয়মিত ধুয়ে ড্রাই ক্লিনিং করে ব্যবহার করা যায়।
যেহেতু মানুষ অন্য ঘরের তুলনায় বেডরুমেই বেশি সময় কাটায়, তাই শোবার ঘর জীবাণুমুক্ত রাখা প্রয়োজন। বিছানার চাদর সপ্তাহে এক দিন গরম পানিতে (১৩০ ফারেনহাইটে) ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। তোশকের ওপরের পিঠ নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। মাফলার ও বালিশ যদি পালক বা পশমের তৈরি হয়ে থাকে, সেগুলোকে অ্যালার্জিরোধক কভার পরিয়ে ব্যবহার করতে হবে। প্রতি সপ্তাহে পরিষ্কার করতে হবে।
প্রাণীর বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ
প্রাণীর থেকে ক্ষুদ্র কণা নির্গত হয়ে অদৃশ্যভাবে ভেসে বেড়ায় এবং সরাসরি পতিত হয় মানুষের চোখে-নাকে। কখনো সরাসরি নিঃশ্বাসের সঙ্গে প্রবেশ করে ফুসফুসে। কোনো জাতের কুকুর-বিড়ালই নিরাপদ নয়। অর্থাৎ সব জাতের কুকুর-বিড়ালই অ্যালার্জি উৎপাদক।
যদিও পোষা প্রাণীকে বিদায় করা আত্মীয় বিয়োগের মতোই কষ্টকর, তবু অ্যালার্জি থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে হয়তো এ ধরনের পদক্ষেপই নিতে হবে। পুষতে হলে এমন ধরনের প্রাণী বেছে নিন, যেগুলো দ্বারা অ্যালার্জি হয় না।
যদি বাড়ি থেকে অ্যালার্জি সংক্রামক পোষা প্রাণী তাড়াতে না পারেন, তাহলে চেষ্টা করুন তার সংস্পর্শে না যেতে। প্রতি সপ্তাহে একবার গোসল করলে প্রাণীর শরীর থেকে অ্যালার্জেন ছড়ানোর পরিমাণ কমে যায়।
উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিভিন্ন সূক্ষ্ম প্রত্যঙ্গ মিলে ঘরে ধুলার আস্তরণ জমে। যদি এগুলো সঠিকভাবে পরিষ্কার করা না হয়, তাহলে এগুলোতে জীবাণু আশ্রয় নেয়। এ জীবাণুই হচ্ছে অ্যালার্জি এবং অ্যাজমার তীব্রতা বৃদ্ধির প্রধান কারণ।
ধুলার জীবাণু রোধ করার জন্য সমস্ত গৃহের আর্দ্রতা ৫০ শতাংশের নিচে রাখা দরকার। দেয়াল ও মেঝের কার্পেট যতদূর সম্ভব বর্জন করতে হবে, বিশেষ করে মেঝে যদি হয় কংক্রিট নির্মিত। হার্ডবোর্ড, টাইলস অ্যালার্জি রোগীদের জন্য কম ক্ষতিকর। সহজে ধোয়া যায় এমন মাদুর গরম পানিতে নিয়মিত ধুয়ে ড্রাই ক্লিনিং করে ব্যবহার করা যায়।
যেহেতু মানুষ অন্য ঘরের তুলনায় বেডরুমেই বেশি সময় কাটায়, তাই শোবার ঘর জীবাণুমুক্ত রাখা প্রয়োজন। বিছানার চাদর সপ্তাহে এক দিন গরম পানিতে (১৩০ ফারেনহাইটে) ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। তোশকের ওপরের পিঠ নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। মাফলার ও বালিশ যদি পালক বা পশমের তৈরি হয়ে থাকে, সেগুলোকে অ্যালার্জিরোধক কভার পরিয়ে ব্যবহার করতে হবে। প্রতি সপ্তাহে পরিষ্কার করতে হবে।
প্রাণীর বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ
প্রাণীর থেকে ক্ষুদ্র কণা নির্গত হয়ে অদৃশ্যভাবে ভেসে বেড়ায় এবং সরাসরি পতিত হয় মানুষের চোখে-নাকে। কখনো সরাসরি নিঃশ্বাসের সঙ্গে প্রবেশ করে ফুসফুসে। কোনো জাতের কুকুর-বিড়ালই নিরাপদ নয়। অর্থাৎ সব জাতের কুকুর-বিড়ালই অ্যালার্জি উৎপাদক।
যদিও পোষা প্রাণীকে বিদায় করা আত্মীয় বিয়োগের মতোই কষ্টকর, তবু অ্যালার্জি থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে হয়তো এ ধরনের পদক্ষেপই নিতে হবে। পুষতে হলে এমন ধরনের প্রাণী বেছে নিন, যেগুলো দ্বারা অ্যালার্জি হয় না।
যদি বাড়ি থেকে অ্যালার্জি সংক্রামক পোষা প্রাণী তাড়াতে না পারেন, তাহলে চেষ্টা করুন তার সংস্পর্শে না যেতে। প্রতি সপ্তাহে একবার গোসল করলে প্রাণীর শরীর থেকে অ্যালার্জেন ছড়ানোর পরিমাণ কমে যায়।
লেখক : অ্যালার্জি রোগ বিশেষজ্ঞ
দি অ্যালার্জি অ্যান্ড অ্যাজমা সেন্টার
No comments:
Post a Comment