ডায়াবেটিস রোগটি এখন বিশ্বব্যাপী। আমেরিকার মত শিল্পোন্নত দেশে যেখানে ২ কোটি ৩০ লক্ষ লোকের রয়েছে ডায়াবেটিস আর এদের মধ্যে এক তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ৬০ লক্ষ লোক জানেন-ই-না যে তাদের রয়েছে ডায়াবেটিস।
আমাদের দেশে ডায়াবেটিক এসোসিয়েশনের অনুমান দেশে আছে ৬০ লক্ষ ডায়াবেটিস রোগী। তবে ডায়াবেটিক এসোসিয়েশন মনে করেন দেশের ২৫ শতাংশ লোকের মধ্যে পর্যবেক্ষণ এটি। এবং বেশি আওতায় আসেনি। সুতরাং ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা যে আরো বেশি তা বলার আপেক্ষা রাখেনা।
চিহ্নিত না হলে যে সমস্যা হয়, তা হলো ডায়াবেটিস থেকে দৃষ্টিশক্তি খর্ব হয়ে যাওয়া, টাইপ-১ ও টাইপ-২ ডায়াবেটিসের একটি বড় জটিলতা-অনেক সময় এ থেকে হতে পারে অন্ধত্ব। এজন্য ডায়াবেটিস পরিচর্যাটিমের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হলেল "অপটোমেট্রিস্ট।" ডায়াবেটিস থাকলে বছরে অন্তত: একবার চোখ পরীক্ষা করা। যাদের ইতিমধ্যে চোখে সমস্যা বারোটিনোপ্যাথি ঘটেছে এদেরকে আরও পুন:পুন: পরীক্ষা করানো উচিত।
'ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি'- ডায়াবেটিস জনিত চোখের রোগ ইদানীং ২০-৭৪ বছর বয়সী লোকদের মধ্যে অন্ধত্বের একটি প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ডায়াবেটিস হলে দৃষ্টির আরও যে যে সমস্যা হয় তা হলো; দৃষ্টিশক্তিতে পরিবর্তন, গস্নুকোমা, চোখে ছানি পড়া। চোখকে বিষ্কারিত করে চোখকে পরীক্ষা করেন অপটোমেট্রিস্ট- দেখেন চোখের ভেতরটা, পরীক্ষা করেন চোখের রক্তনালী সরাসরি, লক্ষ্য করেন রেটিনোপ্যাথির লক্ষণ রয়েছে কিনা।
দীর্ঘ দিন রক্তের সুগার উঁচুমানে থাকলে চোখের ভেতরে নাজুক রক্তনালীগুলো ক্ষতিহয়, এগুলো বিদীর্ণ হয়ে যায়, রক্তক্ষরণ হয়, রুদ্ধ হয়ে যায়।
উপসর্গ:
০ দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যায়
০ মাঝে মাঝে দ্বিদৃষ্টি হয়।
০ রাত্রে দেখার সমস্যা
০ এক বা দু চোখের সামনে আলোর বিন্দুর ঝলক বা উড়ন্ত/ ভাসমান বস্তু।
ডায়াবেটিস ও এর জটিলতা চোখের নানা অংশের উপর প্রভাব ফেলে, অদূরদৃষ্টি, দূরদৃষ্টিশক্তি এবং অকাল প্রেসবায়োপিয়া। দৃষ্টিশক্তি হয় ব্যহত। চশমা প্রয়োজন হয়।
চোখের ব্যাপক পরীক্ষার সময় অপটোমেট্রিস্ট নানা পরীক্ষা করেন, চোখকে রিষ্কারিত করে এবং আলো ও লেন্স দিয়ে রেটিনাকে বহুগুণ বিবর্তিত করে পরীক্ষা করা, ডায়াবেটসের লক্ষণ চিহ্নিত করা। আগাম সনাক্ত করা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথিক সূচনাকালীন পর্যায়ে লেজার থেরাপি কার্যকর হতে পারে। আরও অগ্রসর হলে, প্রয়োজন হবে সার্জারি।
দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যা বোধ হলেই চোখের ডাক্তার দেখাতে হবে। অপটোমেট্রিস্ট। সে সঙ্গে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ তদারকিও বজায় রাখা। সে সঙ্গে সাহায্য নিতে হবে ব্যায়াম ও খাদ্য ও ওষুধের পরামর্শের জন্য ডাক্তারদের। তাহলে জীবন ভর সুদৃষ্টি শক্তি ও সুস্বাস্থ্য অর্জন করা যাবে।
আমাদের দেশে ডায়াবেটিক এসোসিয়েশনের অনুমান দেশে আছে ৬০ লক্ষ ডায়াবেটিস রোগী। তবে ডায়াবেটিক এসোসিয়েশন মনে করেন দেশের ২৫ শতাংশ লোকের মধ্যে পর্যবেক্ষণ এটি। এবং বেশি আওতায় আসেনি। সুতরাং ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা যে আরো বেশি তা বলার আপেক্ষা রাখেনা।
চিহ্নিত না হলে যে সমস্যা হয়, তা হলো ডায়াবেটিস থেকে দৃষ্টিশক্তি খর্ব হয়ে যাওয়া, টাইপ-১ ও টাইপ-২ ডায়াবেটিসের একটি বড় জটিলতা-অনেক সময় এ থেকে হতে পারে অন্ধত্ব। এজন্য ডায়াবেটিস পরিচর্যাটিমের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হলেল "অপটোমেট্রিস্ট।" ডায়াবেটিস থাকলে বছরে অন্তত: একবার চোখ পরীক্ষা করা। যাদের ইতিমধ্যে চোখে সমস্যা বারোটিনোপ্যাথি ঘটেছে এদেরকে আরও পুন:পুন: পরীক্ষা করানো উচিত।
'ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি'- ডায়াবেটিস জনিত চোখের রোগ ইদানীং ২০-৭৪ বছর বয়সী লোকদের মধ্যে অন্ধত্বের একটি প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ডায়াবেটিস হলে দৃষ্টির আরও যে যে সমস্যা হয় তা হলো; দৃষ্টিশক্তিতে পরিবর্তন, গস্নুকোমা, চোখে ছানি পড়া। চোখকে বিষ্কারিত করে চোখকে পরীক্ষা করেন অপটোমেট্রিস্ট- দেখেন চোখের ভেতরটা, পরীক্ষা করেন চোখের রক্তনালী সরাসরি, লক্ষ্য করেন রেটিনোপ্যাথির লক্ষণ রয়েছে কিনা।
দীর্ঘ দিন রক্তের সুগার উঁচুমানে থাকলে চোখের ভেতরে নাজুক রক্তনালীগুলো ক্ষতিহয়, এগুলো বিদীর্ণ হয়ে যায়, রক্তক্ষরণ হয়, রুদ্ধ হয়ে যায়।
উপসর্গ:
০ দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যায়
০ মাঝে মাঝে দ্বিদৃষ্টি হয়।
০ রাত্রে দেখার সমস্যা
০ এক বা দু চোখের সামনে আলোর বিন্দুর ঝলক বা উড়ন্ত/ ভাসমান বস্তু।
ডায়াবেটিস ও এর জটিলতা চোখের নানা অংশের উপর প্রভাব ফেলে, অদূরদৃষ্টি, দূরদৃষ্টিশক্তি এবং অকাল প্রেসবায়োপিয়া। দৃষ্টিশক্তি হয় ব্যহত। চশমা প্রয়োজন হয়।
চোখের ব্যাপক পরীক্ষার সময় অপটোমেট্রিস্ট নানা পরীক্ষা করেন, চোখকে রিষ্কারিত করে এবং আলো ও লেন্স দিয়ে রেটিনাকে বহুগুণ বিবর্তিত করে পরীক্ষা করা, ডায়াবেটসের লক্ষণ চিহ্নিত করা। আগাম সনাক্ত করা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথিক সূচনাকালীন পর্যায়ে লেজার থেরাপি কার্যকর হতে পারে। আরও অগ্রসর হলে, প্রয়োজন হবে সার্জারি।
দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যা বোধ হলেই চোখের ডাক্তার দেখাতে হবে। অপটোমেট্রিস্ট। সে সঙ্গে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ তদারকিও বজায় রাখা। সে সঙ্গে সাহায্য নিতে হবে ব্যায়াম ও খাদ্য ও ওষুধের পরামর্শের জন্য ডাক্তারদের। তাহলে জীবন ভর সুদৃষ্টি শক্তি ও সুস্বাস্থ্য অর্জন করা যাবে।
অধ্যাপক ডা: শুভাগত চৌধুরী
পরিচালক, ল্যাবরেটরী সার্ভিসেস
বারডেম, ঢাকা।
পরিচালক, ল্যাবরেটরী সার্ভিসেস
বারডেম, ঢাকা।
No comments:
Post a Comment