আপনার দন্তচিকিৎসকদের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। আপনার হূদরোগ বিশেষজ্ঞও হয়তো চাইবেন যে, আপনি প্রতিদিন দু'বার দাঁত ব্রাশ করুন। আরএর পেছনে যুক্তিও রয়েছে। সাম্প্রতিককালে পরিচালিত বড় ধরনের এক জরিপে দেখা গেছে, প্রতিদিন কমপক্ষে দু'বার দাঁত ব্রাশ করতে অবহেলা করলেহূদসংবহন রোগের ঝুঁকি শতকরা ৭০ ভাগ বেড়ে যাওয়ার আশংকা রয়েছে।
পয়ত্রিশ ও তদূর্ধ বয়সী ১১,৮৬৯ জন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের ব্যক্তিগত অভ্যাস খতিযে দেখেছেন গবেষকরা। এদের গড় বয়স ছিল ৫০ বছর। এটি ছিলস্কটিশ হেলথ সার্ভের অংশ। সেখানে প্রতি ৩ থেকে ৫ বছর পরপর এ ধরনের জরিপ পরিচালিত হয়। গবেষণা কাজে নেতৃত্ব দেন ইউনিভার্সিটি কলেজ, লন্ডনের রিসার্চ ফেলো সিজার ডি অলিভেরা। গবেষণাধীন রোগীদের হূদআক্রামণ কিংবা ধামনিক রোগ হচ্ছে কিনা, সেটাও গবেষকরা খতিয়ে দেখেন আটবছর পরপর।
গবেষকরা দেখেছেন যে, যারা প্রতিদিন দু'বারের কম দাঁত ব্রাশ করেছেন তাদের মধ্যে বেশিরভাগই পুরুষ। যারা অধিক বয়স্ক, ধূমপায়ী, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ও স্থূলতার মত সমস্যাগ্রস্ত। এ সকল বিষয় বিবেচনায় নিয়েও গবেষকরা দেখেছেন যে, দাঁত ব্রাশ করার সাথে হূদসংবহন রোগের একটিবিনিড় সম্পর্ক বিদ্যমান। এদের গবেষণার ফলাফল ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল-এর সাম্প্রতিক সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।
২০০০ সালে পরিচালিত আরেকটি গবেষণায় ৮০০০ লোককে ২০ বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করা হবে বলে ঠিক করা হয়। এ যাবৎ পরিচালিত গবেষণায়অবশ্য দাঁতের রোগ এবং পুরানো করোনারি হূদরোগের মধ্যে কোনো সম্পর্ক খুঁজে পেতে ব্যর্থ হন গবেষকরা। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা পরিচালনাকারীবিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, দাঁতের রোগ থাকলে ভবিষ্যতে হূদসংবহন রোগের ঝুঁকি বেড়ে শতকরা ৪৪ ভাগে দাঁড়ায়।
গবেষকরা বলেন যে, পুরাতন প্রদাহ এবং প্রদাহের প্রতি দেহের সাড়াকে হূদরোগের কারণ হিসেবে ভাবা হয়। গবেষকরা মনে করেন যে, রোগ একটি অতিসাধারণ পুরাতন সংক্রমণ, যা মাঝারি গোছের পদ্ধতিগত প্রদাহিক সাড়ার সঙ্গে যুক্ত। গবেষণার অংশ হিসেবে গবেষক অলিভেরা ও তাঁর সহকর্মীবৃন্দ৪,৮৩০ জনের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করেছেন। প-ৎবধপঃরাব প্রোটিন ও ফিব্রিনোজেন নামক দুটো প্রদাহ গধৎশবৎ-এর জন্য এ নমুনা সংগ্রহ করেনতাঁরা। দেখা গেছে, দাঁতের প্রতি অযত্ন যত বেশি এসব গধৎশবৎ-এর হারও তত বেশি। প্রদাহ যে দাঁত ও হূদস্বাস্থ্যের মধ্যে সংযোগসাধনকারী একটাবিষয় এ থেকে তার ইঙ্গিত পাওয়া যায়। গবেষকরা মনে করেন, রোগীদের দাঁতের সমস্যা তাদের প্রদাহের বোঝা বাড়াচ্ছে কিনা, চিকিৎসকরা যে সেটাখতিযে দেখেন। এ ধরনের খবরদারি সম্ভবত লোকদেরকে আরো বেশি দাঁত ব্রাশ করার প্রতি আগ্রাহী করবে।
পয়ত্রিশ ও তদূর্ধ বয়সী ১১,৮৬৯ জন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের ব্যক্তিগত অভ্যাস খতিযে দেখেছেন গবেষকরা। এদের গড় বয়স ছিল ৫০ বছর। এটি ছিলস্কটিশ হেলথ সার্ভের অংশ। সেখানে প্রতি ৩ থেকে ৫ বছর পরপর এ ধরনের জরিপ পরিচালিত হয়। গবেষণা কাজে নেতৃত্ব দেন ইউনিভার্সিটি কলেজ, লন্ডনের রিসার্চ ফেলো সিজার ডি অলিভেরা। গবেষণাধীন রোগীদের হূদআক্রামণ কিংবা ধামনিক রোগ হচ্ছে কিনা, সেটাও গবেষকরা খতিয়ে দেখেন আটবছর পরপর।
গবেষকরা দেখেছেন যে, যারা প্রতিদিন দু'বারের কম দাঁত ব্রাশ করেছেন তাদের মধ্যে বেশিরভাগই পুরুষ। যারা অধিক বয়স্ক, ধূমপায়ী, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ও স্থূলতার মত সমস্যাগ্রস্ত। এ সকল বিষয় বিবেচনায় নিয়েও গবেষকরা দেখেছেন যে, দাঁত ব্রাশ করার সাথে হূদসংবহন রোগের একটিবিনিড় সম্পর্ক বিদ্যমান। এদের গবেষণার ফলাফল ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল-এর সাম্প্রতিক সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।
২০০০ সালে পরিচালিত আরেকটি গবেষণায় ৮০০০ লোককে ২০ বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করা হবে বলে ঠিক করা হয়। এ যাবৎ পরিচালিত গবেষণায়অবশ্য দাঁতের রোগ এবং পুরানো করোনারি হূদরোগের মধ্যে কোনো সম্পর্ক খুঁজে পেতে ব্যর্থ হন গবেষকরা। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা পরিচালনাকারীবিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, দাঁতের রোগ থাকলে ভবিষ্যতে হূদসংবহন রোগের ঝুঁকি বেড়ে শতকরা ৪৪ ভাগে দাঁড়ায়।
গবেষকরা বলেন যে, পুরাতন প্রদাহ এবং প্রদাহের প্রতি দেহের সাড়াকে হূদরোগের কারণ হিসেবে ভাবা হয়। গবেষকরা মনে করেন যে, রোগ একটি অতিসাধারণ পুরাতন সংক্রমণ, যা মাঝারি গোছের পদ্ধতিগত প্রদাহিক সাড়ার সঙ্গে যুক্ত। গবেষণার অংশ হিসেবে গবেষক অলিভেরা ও তাঁর সহকর্মীবৃন্দ৪,৮৩০ জনের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করেছেন। প-ৎবধপঃরাব প্রোটিন ও ফিব্রিনোজেন নামক দুটো প্রদাহ গধৎশবৎ-এর জন্য এ নমুনা সংগ্রহ করেনতাঁরা। দেখা গেছে, দাঁতের প্রতি অযত্ন যত বেশি এসব গধৎশবৎ-এর হারও তত বেশি। প্রদাহ যে দাঁত ও হূদস্বাস্থ্যের মধ্যে সংযোগসাধনকারী একটাবিষয় এ থেকে তার ইঙ্গিত পাওয়া যায়। গবেষকরা মনে করেন, রোগীদের দাঁতের সমস্যা তাদের প্রদাহের বোঝা বাড়াচ্ছে কিনা, চিকিৎসকরা যে সেটাখতিযে দেখেন। এ ধরনের খবরদারি সম্ভবত লোকদেরকে আরো বেশি দাঁত ব্রাশ করার প্রতি আগ্রাহী করবে।
No comments:
Post a Comment