ওডেস্ক হচ্ছে একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যেখানে সারা পৃথিবী থেকে প্রায় ১ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার কাজ করছে। এই মূহূর্তে ওডেস্কে চার হাজারের উপর কাজ রয়েছে। সাইটটিতে প্রতিটি প্রজেক্টের জন্য "একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য" হিসেবে অথবা "প্রতি ঘন্টা কাজের জন্য অর্থ" উভয় প্রকারের কাজ পাওয়া যায়। তবে ঘন্টা হিসেবে কাজের জন্য ওডেস্ক বেশি জনপ্রিয়। এই পদ্ধতিতে কাজ করে তুলনামূলকভাবে অন্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলো থেকে বেশি অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। ওডেস্ককে আপনি একটি ভার্চুয়াল অফিসের সাথে তুলনা করতে পারেন, যেখানে আপনি একটি নির্দিষ্ট সময়ে ইন্টারনেটে উপস্থিত থেকে কাজ করবেন। ওই সময়ে আপনার কি কি কাজ করছেন তা আপনার চাকুরীদাতা (বায়ার) - এর কাছে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর স্কিনশটের মাধ্যমে রিপোর্ট পৌছে যাবে। আপনি যতক্ষণ কাজ করবেন ঠিক ততটুকু মূল্য আপনাকে পরিশোধ করা হবে। অতিরিক্ত সময় কাজ করলে তার মূল্যও আপনি পাবেন। কমিশন হিসেবে এই সাইটের চার্জ হচ্ছে মোট মূল্যের ১০%।
বর্তমানে ওডেস্ক আমাদের দেশী প্রোভাডারদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সাইটিতে এই মূহূর্তে এক হাজারের উপর বাংলাদেশী প্রভাইডার রেজিষ্ট্রেশন করেছেন যাদের মধ্য অনেকেই ৫০০ ঘন্টার উপর কাজ করে ওডেস্ক থেকে অর্থ উপার্জন করেছেন। সাইটে রয়েছেন ডাটা এন্ট্রে অপারেটর, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কনসাল্টেন্ট, প্রোগ্রামার, ওয়েবসাইট ডেভেলপার, লেখক ইত্যাদি পেশার বাংলাদেশী প্রোভাডার। আশা করা যায় বেকার সমস্যায় জর্জরিত বাংলাদেশের তরুন সমাজ ওডেস্কের মত সাইটগুলোকেই একসময় তাদের ভার্চুয়াল অফিস হিসেবে বাছাই করে নিবে।
অনলাইন.টেস্ট:
প্রোভাডারদের দক্ষতা প্রমাণের জন্য ওডেস্কে রয়েছে ১৫০ টির বেশি পরীক্ষা দেবার ব্যবস্থা। পরীক্ষাগুলো নৈর্ব্যত্তনিক পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। যেকোন সময় যেকোন পরীক্ষা দেয়া যায়। বেশি বেশি পরীক্ষা দিয়ে নতুন প্রোভাইডাররা তাদের প্রোফাইলকে আরো উন্নত করতে পারে। পরীক্ষা দেবার জন্য লগইন করার পর Find Providers ট্যাব থেকে Qualifications Tests লিংকটি সিলেক্ট করুন। প্রতিটি টেস্টে ৪০ টি প্রশ্ন থাকে এবং সময় থাকে ৪০ মিনিট। একই টেস্ট ইচ্ছে করলে ৩০ দিন পর পুনরায় দিতে পারবেন।
টিম ম্যানেজমেন্ট:
এই সাইটের মাধ্যমে একজন বায়ার একই প্রজেক্টে একসাথে অনেক প্রোভাইডারকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিয়োগ দিতে পারে। টিম ম্যানেজ করার জন্য রয়েছে "টিম রুম" যেখানে বায়ার একসাথে সকল টিম মেম্বারদের বিভিন্ন তথ্য, কাজের ইতিহাস এবং সর্বশেষ অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারে। রয়েছে "টাইম এনালাইজার" যা কোন মেম্বার কখন এবং কত সময় ধরে কাজ করছে তা প্রদর্শন করে। বায়ারদের জন্য আরো রয়েছে প্রোভাইডারদের কম্পিউটারের স্ক্রিনশট দেখার ব্যবস্থা, ডেস্কটপ স্ক্রিন শেয়ারিং, বাগ ট্রেকিং এবং সাবভার্শন হোস্ট করার জন্য সার্ভার।
প্রোভাডারদের দক্ষতা প্রমাণের জন্য ওডেস্কে রয়েছে ১৫০ টির বেশি পরীক্ষা দেবার ব্যবস্থা। পরীক্ষাগুলো নৈর্ব্যত্তনিক পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। যেকোন সময় যেকোন পরীক্ষা দেয়া যায়। বেশি বেশি পরীক্ষা দিয়ে নতুন প্রোভাইডাররা তাদের প্রোফাইলকে আরো উন্নত করতে পারে। পরীক্ষা দেবার জন্য লগইন করার পর Find Providers ট্যাব থেকে Qualifications Tests লিংকটি সিলেক্ট করুন। প্রতিটি টেস্টে ৪০ টি প্রশ্ন থাকে এবং সময় থাকে ৪০ মিনিট। একই টেস্ট ইচ্ছে করলে ৩০ দিন পর পুনরায় দিতে পারবেন।
টিম ম্যানেজমেন্ট:
এই সাইটের মাধ্যমে একজন বায়ার একই প্রজেক্টে একসাথে অনেক প্রোভাইডারকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিয়োগ দিতে পারে। টিম ম্যানেজ করার জন্য রয়েছে "টিম রুম" যেখানে বায়ার একসাথে সকল টিম মেম্বারদের বিভিন্ন তথ্য, কাজের ইতিহাস এবং সর্বশেষ অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারে। রয়েছে "টাইম এনালাইজার" যা কোন মেম্বার কখন এবং কত সময় ধরে কাজ করছে তা প্রদর্শন করে। বায়ারদের জন্য আরো রয়েছে প্রোভাইডারদের কম্পিউটারের স্ক্রিনশট দেখার ব্যবস্থা, ডেস্কটপ স্ক্রিন শেয়ারিং, বাগ ট্রেকিং এবং সাবভার্শন হোস্ট করার জন্য সার্ভার।
প্রোভাইডারদের জন্য সুবিধামূহ:
প্রোভাইডাররা তাদের কাজের দক্ষতা এবং বিশ্বস্ততা প্রমাণ করতে পারে তাদের কম্পিউটারে "oDesk Team" নামক একটি সফটওয়্যার ইন্টলেশনের মাধ্যমে। এই সফটওয়্যার একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর ক্লায়েন্টের কাছে প্রোভাইডারের কাজের সর্বশেষ অবস্থা স্ক্রিনশট, কাজের মেমো, এক্টিভিটি লগ এবং ওয়েবক্যাম থাকলে ছবি প্রেরণ করে থাকে। ওয়েবক্যামের মাধ্যমে প্রোভাইডার ইচ্ছে করলে টিমের অন্যান্য মেম্বারদের সাথে যোগাযোগ করে কাজ করতে পারে। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে Community ট্যাব থেকে Resources লিংকটি ক্লিক করুন। উইন্ডোজ, ম্যাক এবং লিনাক্স ইউজারদের জন্য সফটওয়্যারটির আলাদা আলাদা ভার্সন রয়েছে।
অর্থ.উত্তোলনের.পদ্ধতিসমূহ:
অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটের মত ওডেস্ক থেকে অনেকগুলো পদ্ধতিতে অর্থ উত্তোলন করা যায়, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড, মানিব্রোকারস এবং ওয়ার ট্রান্সফার। ডেবিট কার্ডটির মাধ্যমে আপনি পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন।
অর্থ.উত্তোলনের.পদ্ধতিসমূহ:
অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটের মত ওডেস্ক থেকে অনেকগুলো পদ্ধতিতে অর্থ উত্তোলন করা যায়, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড, মানিব্রোকারস এবং ওয়ার ট্রান্সফার। ডেবিট কার্ডটির মাধ্যমে আপনি পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন।
ওডেস্ক সাইট যেভাবে কাজ করে
১. প্রয়োজন দক্ষ জনশক্তি:
সাইটির কার্যপ্রণালী বুঝতে এই উদাহরণটি লক্ষ্য করুন - ধরা যাক, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক মি: জর্জের একটি ওয়েব ডিজাইন এজেন্সি গঠন করতে ইচ্ছুক। তার দরকার একটি ভাল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট টিম যারা কম মূল্যে ওয়েবসাইট তৈরি করে দিতে পারবে। এক্ষেত্রে অনলাইন ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে জর্জের একমাত্র পছন্দ। কিন্তু একসাথে কয়েকজনকে ইন্টারনেটে ম্যানেজ করা বেশ ঝামেলাপূর্ণ। আবার যদি একই প্রজেক্টে কয়েকজন প্রোগ্রামারকে একসাথে কাজ করানোর প্রয়োজন হয় তাহলে জর্জ কি করবে?
২. চাকুরী তৈরি:
সমাধান হচ্ছে ওডেস্ক সাইট। জর্জ ওডেস্কে একটি একাউন্ট তৈরি করল এবং প্রোগ্রামার, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর ইত্যাদি বিভিন্ন পদে কয়েকটি চাকুরী তৈরি করল। কিছুক্ষণের মধ্যে প্রতি পদে ১০ টির অধিক আবেদনপত্র জমা পড়ল। প্রার্থীদের প্রত্যেকের রয়েছে ওডেস্কে একটি প্রোফাইল, কাজের ইতিহাস এবং অন্য বায়ার কর্তৃক প্রদত্ত ফিডব্যাক। প্রত্যেক প্রার্থীর প্রোফাইল, কাভার লেটার, পোর্টফলিও এবং বিভিন্ন টেস্টের সার্টিফিকেট পর্যবেক্ষণ করে জর্জ বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ প্রার্থী পেয়ে গেল।
৩. চাকুরী প্রদান:
প্রার্থীদের সাথে ইমেইল এ যোগাযোগ এবং চ্যাট করে জর্জ দুইজনকে পছন্দ করল। তাদের মধ্যে একজন হচ্ছে রাশিয়া থেকে মি: সার্জে ও তার কোম্পানি এবং আরেকজন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফ্রিল্যান্সার লেখিকা মিস. ক্রিস্টিন। জর্জ তাদেরকে প্রতি ঘন্টায় মূল পরিশোধের ভিত্তিতে নিয়োগ দিল।
সাইটির কার্যপ্রণালী বুঝতে এই উদাহরণটি লক্ষ্য করুন - ধরা যাক, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক মি: জর্জের একটি ওয়েব ডিজাইন এজেন্সি গঠন করতে ইচ্ছুক। তার দরকার একটি ভাল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট টিম যারা কম মূল্যে ওয়েবসাইট তৈরি করে দিতে পারবে। এক্ষেত্রে অনলাইন ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে জর্জের একমাত্র পছন্দ। কিন্তু একসাথে কয়েকজনকে ইন্টারনেটে ম্যানেজ করা বেশ ঝামেলাপূর্ণ। আবার যদি একই প্রজেক্টে কয়েকজন প্রোগ্রামারকে একসাথে কাজ করানোর প্রয়োজন হয় তাহলে জর্জ কি করবে?
২. চাকুরী তৈরি:
সমাধান হচ্ছে ওডেস্ক সাইট। জর্জ ওডেস্কে একটি একাউন্ট তৈরি করল এবং প্রোগ্রামার, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর ইত্যাদি বিভিন্ন পদে কয়েকটি চাকুরী তৈরি করল। কিছুক্ষণের মধ্যে প্রতি পদে ১০ টির অধিক আবেদনপত্র জমা পড়ল। প্রার্থীদের প্রত্যেকের রয়েছে ওডেস্কে একটি প্রোফাইল, কাজের ইতিহাস এবং অন্য বায়ার কর্তৃক প্রদত্ত ফিডব্যাক। প্রত্যেক প্রার্থীর প্রোফাইল, কাভার লেটার, পোর্টফলিও এবং বিভিন্ন টেস্টের সার্টিফিকেট পর্যবেক্ষণ করে জর্জ বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ প্রার্থী পেয়ে গেল।
৩. চাকুরী প্রদান:
প্রার্থীদের সাথে ইমেইল এ যোগাযোগ এবং চ্যাট করে জর্জ দুইজনকে পছন্দ করল। তাদের মধ্যে একজন হচ্ছে রাশিয়া থেকে মি: সার্জে ও তার কোম্পানি এবং আরেকজন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফ্রিল্যান্সার লেখিকা মিস. ক্রিস্টিন। জর্জ তাদেরকে প্রতি ঘন্টায় মূল পরিশোধের ভিত্তিতে নিয়োগ দিল।
৪. টিম ম্যানেজমেন্ট:
সার্জে এবং ক্রিস্টিন প্রতিদিন যখন কাজ শুরু করে তখন নিজেদের কম্পিউটারে একটি সফটওয়্যার চালু করে রাখে। এই সফটওয়্যার প্রতি ১০ মিনিট পরপর তাদের কম্পিউটারের স্ক্রিনশট এবং অন্যান্য তথ্য ওডেস্কের সার্ভারে প্রেরণ করে। অন্যপ্রান্তে জর্জ জানতে পারছে তার টিমে সর্বশেষ অবস্থা এবং তাদের কর্ম দক্ষতা সম্পর্কে। এই ব্যবস্থায় কেউ কাজ না করে বসে আছে কিনা তাও জর্জ জানতে পারছে অথবা কাজ করতে গিয়ে কেউ সমস্যায় পড়লে তাকে সাহায্য করতে পারছে।
৫. সাপ্তাহিক মূল্য প্রদান:
প্রতি সপ্তাহে জর্জ ওডেস্কের "টাইম লগ" থেকে জানতে পারছে কে কতটুকু সময় কাজ করেছে। তার টিমের প্রাপ্য মূল্য জর্জ ওডেস্ককের মাধ্যমে সাথে সাথে প্রদান করতে পারছে।
সার্জে এবং ক্রিস্টিন প্রতিদিন যখন কাজ শুরু করে তখন নিজেদের কম্পিউটারে একটি সফটওয়্যার চালু করে রাখে। এই সফটওয়্যার প্রতি ১০ মিনিট পরপর তাদের কম্পিউটারের স্ক্রিনশট এবং অন্যান্য তথ্য ওডেস্কের সার্ভারে প্রেরণ করে। অন্যপ্রান্তে জর্জ জানতে পারছে তার টিমে সর্বশেষ অবস্থা এবং তাদের কর্ম দক্ষতা সম্পর্কে। এই ব্যবস্থায় কেউ কাজ না করে বসে আছে কিনা তাও জর্জ জানতে পারছে অথবা কাজ করতে গিয়ে কেউ সমস্যায় পড়লে তাকে সাহায্য করতে পারছে।
৫. সাপ্তাহিক মূল্য প্রদান:
প্রতি সপ্তাহে জর্জ ওডেস্কের "টাইম লগ" থেকে জানতে পারছে কে কতটুকু সময় কাজ করেছে। তার টিমের প্রাপ্য মূল্য জর্জ ওডেস্ককের মাধ্যমে সাথে সাথে প্রদান করতে পারছে।
সুবিধাসমূহ:
- যেহেতু প্রতি ঘন্টা কাজের জন্য মূল্য পরিশোধ করা হয় তাই অন্য সাইটগুলোর তুলনায় এই সাইট থেকে অনেক বেশি পরিমাণে আয় করা সম্ভব।
- এখানে অনেক প্রজেক্ট পাওয়া যায় যাতে সম্পূর্ণ প্রজেক্টের জন্য মূল্য পরিশোধ করা হয়। ফলে যারা ঘন্টা ধরে কাজ করতে পছন্দ করে না তারাও এই সাইট থেকে কাজ করতে পারবে।
অসুবিধাসমূহ:
- একটি প্রজেক্টে কাজ করতে প্রতিদিন ফ্রিল্যান্সারকে দিনের একটা নির্দিষ্ট সময় অনলাইনে লগইন থেকে কাজ করতে হয়। ব্যাপারটা অনেকটা অফিসে বসে একটা নির্দিষ্ট সময় ধরে কাজ করার মত, যা অনেক ফ্রিল্যান্সারের কাছে পছন্দ নয়।
- কাজ করার সময় ওডেস্কের সফটওয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর প্রোভাইডারের কম্পিউটারের ডেস্কটপের ছবি বায়ারের কাছে পাঠায় যা একজন ফ্রিল্যান্সারের ব্যক্তিগত স্বাধীনতা খর্ব করে।
·
ওডেস্কে.একটি.প্রজেক্টের.বিবরণ:
সাইটে লগইন করার পর Find Jobs ট্যাব থেকে আপনার পছন্দের কাজের বিভাগে ক্লিক করুন। একটি প্রজেক্টের পৃষ্ঠায় প্রজেক্ট সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য থাকে। প্রজেক্টে কাজ করতে চাইলে আপনাকে প্রজেক্টিতে আবেদন করতে হবে। তবে সবকিছুর পূর্বে অবশ্যই আপনাকে Readiness Test দিয়ে তাতে উত্তীর্ণ হতে হবে। অনেক প্রজেক্টে আবেদন করতে বিভিন্ন টেস্টের সার্টিফিকেট আপনার থাকতে হবে। তাই যত বেশি টেস্ট দিবেন তত বেশি প্রজেক্টে আবেদন করার সুযোগ সৃষ্টি হবে। বায়ার আপনাকে নির্বাচিত করলে আপনার কম্পিউটারে "oDesk Team" সফটওয়ারটি চালু করুন এবং লগইন করে কাজ শুরু করুন।
No comments:
Post a Comment