বর্তমান সময়ে কম্পিউটারে আমাদের দৈনন্দিন কর্মকান্ডগুলো হয়ে পড়ছে ইন্টারনেট নির্ভর। ওয়েব এপ্লিকেশনগুলো ধীরে ধীরে ডেস্কটপ এপ্লিকেশনের স্থান দখল করে নিচ্ছে। ছোট বড় যে কোন ধরনের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ওয়েবসাইট থাকাটা হয়ে পড়ছে বাধ্যতামূলক। যাদের প্রোগ্রামিং জানা আছে তারা হয়ত নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েবসাইট নিজেই তৈরি করে নিতে পারবেন। তবে অন্যদের জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরির খরচ কিন্তু নেহায়েত কম নয়।
যুগের এই চাহিদা মেটাতে জুমলা (Joomla) হচ্ছে এমন একটি সফটওয়্যার যা দিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েসাইট তৈরি করা যাবে কোন রকমের প্রোগ্রামিং এবং টেকনিক্যাল জ্ঞান ছাড়াই। জুমলা হচ্ছে একটি কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS)। কন্টেন্ট বলতে বোঝায় লেখা, ছবি, শব্দ, ভিডিও ইত্যাদি। জুমলার অসংখ্য বৈশিষ্ঠ্যের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এর সহজ ব্যবহারযোগ্যতা এবং এটি দিয়ে যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষমতা। জুমলা দিয়ে ইকমার্স ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে অনলাইন ম্যাগাজিন, সংবাদপত্রের ওয়েবসাইট, সরকারী/বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট, ছোট-বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক ওয়েবসাইট খুব সহজেই তৈরি করা যায়। সর্বোপরি জুমলা হচ্ছে ওপেন সোর্স যা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়।
যুগের এই চাহিদা মেটাতে জুমলা (Joomla) হচ্ছে এমন একটি সফটওয়্যার যা দিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েসাইট তৈরি করা যাবে কোন রকমের প্রোগ্রামিং এবং টেকনিক্যাল জ্ঞান ছাড়াই। জুমলা হচ্ছে একটি কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS)। কন্টেন্ট বলতে বোঝায় লেখা, ছবি, শব্দ, ভিডিও ইত্যাদি। জুমলার অসংখ্য বৈশিষ্ঠ্যের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এর সহজ ব্যবহারযোগ্যতা এবং এটি দিয়ে যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষমতা। জুমলা দিয়ে ইকমার্স ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে অনলাইন ম্যাগাজিন, সংবাদপত্রের ওয়েবসাইট, সরকারী/বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট, ছোট-বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক ওয়েবসাইট খুব সহজেই তৈরি করা যায়। সর্বোপরি জুমলা হচ্ছে ওপেন সোর্স যা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়।
চিত্র: একটি জুমলা সাইটের হোমপেইজ |
www.joomla.org ওয়েবসাইট থেকে বিনামূল্যে জুমলা ডাউনলোড করা যাবে। জুমলা তৈরি করা হয়েছে PHP এবং MySQL এর সমন্বয়ে। তাই জুমলা ইন্সটল করার পূর্বে কম্পিউটারে একটি ওয়েব সার্ভার ইন্সটল করে নিতে হবে। জনপ্রিয় একটি ওয়েব সার্ভার সফটওয়্যার হচ্ছে XAMPP। কম্পিউটারে জুমলা ইন্সটল করার পূর্ণাঙ্গ দিকনির্দেশনা পাওয়া যাবে help.joomla.org সাইট থেকে।
চিত্র: জুমলার এডমিনিষ্ট্রেশন প্যানেল |
জুমলার এক্সটেনশন
যদিও জুমলাকে সাধারণভাবে কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বলা হয়, তবে জুমলার ব্যবহার শুধুমাত্র তথ্য ব্যবস্থাপনার উপরই সীমাবদ্ধ নয়। বিভিন্ন এক্সটেনশন (Extension) যোগ করে এটিকে যে কোন ধরনের ওয়েবসাইটে রূপান্তর করা যায়। এক্সটেনশন হচ্ছে অতিরিক্ত প্রোগ্রাম যা জুমলাকে নতুন নতুন বৈশিষ্ঠ্য দান করে। এই এক্সটেনশনগুলো জুমলার ব্যবহারকারীরাই তৈরি করে থাকে যা extensions.joomla.org সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। জুমলাতে একটি নতুন এক্সটেনশন যুক্ত করা খুবই সহজ, অনেকটা কোন অপারেটিং সিস্টেমে একটি সফটওয়্যার ইন্সটল করার মতই। এক্সটেনশনের zip ফাইলকে এডমিনিস্ট্রেশন প্যানেল থেকে আপলোড করে দিলেই হল। জুমলা পাঁচ ধরনের এক্সটেনশন সাপোর্ট করে: কম্পোনেন্ট, মডিউল, প্লাগইন, টেম্পলেট এবং ল্যাঙ্গুয়েজ।
১) কম্পোনেন্ট: জুমলা হচ্ছে একটি ওয়েব এপ্লিকেশন, আর কম্পোনেন্ট হচ্ছে জুমলার অভ্যন্তরে আরেকটি এপ্লিকেশন। কম্পোনেন্টগুলো জুমলার API এর উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়ে থাকে। জুমলাকে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে কল্পনা করলে, জুমলার “কন্টেন্ট কম্পোনেন্ট” কে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হিসেবে বলা যায়। তবে অপারেটিং সিস্টেমে যেখানে এক সাথে একাধিক প্রোগ্রাম চালানো যায়, সেখানে জুমলার একটি পৃষ্টায় মাত্র একটি কম্পোনেন্ট লোড হয়। কম্পোনেন্টটি সেই পৃষ্ঠার মূল কাজগুলো সম্পন্ন করে থাকে।
২) মডিউল: মডিউলগুলো কম্পোনেন্টের বাইরে অবস্থান করে জুমলাকে অতিরিক্ত বৈশিষ্ঠ্য প্রদান করে। মডিউল সাধারণত একটি নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন মেনু, লিস্ট, ব্যানার প্রদর্শন করা ইত্যাদি।
৩) প্লাগইন: প্লাগইন এর নানা ব্যবহার রয়েছে। তবে সাধারণত একটি কম্পোনেন্টের ক্ষমতা বাড়াতে প্লাগইন ব্যবহৃত হয়ে থাকে। উদাহরণসরূপ TinyMCE টেক্সট এডিটর প্লাগইন এর সাহায্যে অনেকটা মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মত করে লেখা সম্পাদন করা যায়।
৪) টেম্পলেট: টেম্পলেট একটি সাইটের লেআউট এবং ডিজাইন প্রদান করে থাকে। HTML/CSS দিয়ে তৈরি করা ডিজাইনকে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করে খুব সহজেই জুমলার টেম্পলেটে রূপান্তর করা যায়। বিভিন্ন সাইটে জুমলার ফ্রি টেম্পলেট পাওয়া যায়, যা একটি মাত্র ক্লিকের মাধ্যমেই সাইটে ইন্সটল করা যায়। জুমলার ফ্রি টেম্পলেট পাওয়া যায় এরকম কয়েকটি সাইট হচ্ছে www.joomla24.com, www.freetemplatehome.com, www.joomlatp.com।
৫) ল্যাঙ্গুয়েজ: বাংলাসহ বিশ্বের ৬০টিরও অধিক ভাষায় জুমলা পাওয়া যায়। অন্যান্য এক্সটেনশন যোগ করার মত জুমলায় ভাষা পরিবর্তন করাও খুব সহজ।
জুমলার এক্সটেনশন ওয়েবসাইটে এই মূহুর্তে ৬৬৭০টি এক্সটেনশন পাওয়া যাচ্ছে। এদের মধ্য থেকে জনপ্রিয় কয়েকটি এক্সটেনশনের সাথে পরিচিত হওয়া যাক।
যদিও জুমলাকে সাধারণভাবে কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বলা হয়, তবে জুমলার ব্যবহার শুধুমাত্র তথ্য ব্যবস্থাপনার উপরই সীমাবদ্ধ নয়। বিভিন্ন এক্সটেনশন (Extension) যোগ করে এটিকে যে কোন ধরনের ওয়েবসাইটে রূপান্তর করা যায়। এক্সটেনশন হচ্ছে অতিরিক্ত প্রোগ্রাম যা জুমলাকে নতুন নতুন বৈশিষ্ঠ্য দান করে। এই এক্সটেনশনগুলো জুমলার ব্যবহারকারীরাই তৈরি করে থাকে যা extensions.joomla.org সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। জুমলাতে একটি নতুন এক্সটেনশন যুক্ত করা খুবই সহজ, অনেকটা কোন অপারেটিং সিস্টেমে একটি সফটওয়্যার ইন্সটল করার মতই। এক্সটেনশনের zip ফাইলকে এডমিনিস্ট্রেশন প্যানেল থেকে আপলোড করে দিলেই হল। জুমলা পাঁচ ধরনের এক্সটেনশন সাপোর্ট করে: কম্পোনেন্ট, মডিউল, প্লাগইন, টেম্পলেট এবং ল্যাঙ্গুয়েজ।
১) কম্পোনেন্ট: জুমলা হচ্ছে একটি ওয়েব এপ্লিকেশন, আর কম্পোনেন্ট হচ্ছে জুমলার অভ্যন্তরে আরেকটি এপ্লিকেশন। কম্পোনেন্টগুলো জুমলার API এর উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়ে থাকে। জুমলাকে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে কল্পনা করলে, জুমলার “কন্টেন্ট কম্পোনেন্ট” কে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হিসেবে বলা যায়। তবে অপারেটিং সিস্টেমে যেখানে এক সাথে একাধিক প্রোগ্রাম চালানো যায়, সেখানে জুমলার একটি পৃষ্টায় মাত্র একটি কম্পোনেন্ট লোড হয়। কম্পোনেন্টটি সেই পৃষ্ঠার মূল কাজগুলো সম্পন্ন করে থাকে।
২) মডিউল: মডিউলগুলো কম্পোনেন্টের বাইরে অবস্থান করে জুমলাকে অতিরিক্ত বৈশিষ্ঠ্য প্রদান করে। মডিউল সাধারণত একটি নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন মেনু, লিস্ট, ব্যানার প্রদর্শন করা ইত্যাদি।
৩) প্লাগইন: প্লাগইন এর নানা ব্যবহার রয়েছে। তবে সাধারণত একটি কম্পোনেন্টের ক্ষমতা বাড়াতে প্লাগইন ব্যবহৃত হয়ে থাকে। উদাহরণসরূপ TinyMCE টেক্সট এডিটর প্লাগইন এর সাহায্যে অনেকটা মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মত করে লেখা সম্পাদন করা যায়।
৪) টেম্পলেট: টেম্পলেট একটি সাইটের লেআউট এবং ডিজাইন প্রদান করে থাকে। HTML/CSS দিয়ে তৈরি করা ডিজাইনকে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করে খুব সহজেই জুমলার টেম্পলেটে রূপান্তর করা যায়। বিভিন্ন সাইটে জুমলার ফ্রি টেম্পলেট পাওয়া যায়, যা একটি মাত্র ক্লিকের মাধ্যমেই সাইটে ইন্সটল করা যায়। জুমলার ফ্রি টেম্পলেট পাওয়া যায় এরকম কয়েকটি সাইট হচ্ছে www.joomla24.com, www.freetemplatehome.com, www.joomlatp.com।
৫) ল্যাঙ্গুয়েজ: বাংলাসহ বিশ্বের ৬০টিরও অধিক ভাষায় জুমলা পাওয়া যায়। অন্যান্য এক্সটেনশন যোগ করার মত জুমলায় ভাষা পরিবর্তন করাও খুব সহজ।
জুমলার এক্সটেনশন ওয়েবসাইটে এই মূহুর্তে ৬৬৭০টি এক্সটেনশন পাওয়া যাচ্ছে। এদের মধ্য থেকে জনপ্রিয় কয়েকটি এক্সটেনশনের সাথে পরিচিত হওয়া যাক।
VirtuMart:ভার্চুমার্ট এক্সটেনশনের সাহায্যে জুমলাকে একটি পূর্ণাঙ্গ ইকমার্স সাইটে রূপান্তর করা যায়। এর শক্তিশালী এডমিনিস্ট্রেশন প্যানেলের সাহায্যে অসীম সংখ্যক ক্যাটাগরি, প্রোডাক্ট, অর্ডার, ডিসকাউন্ট, কাস্টমার ব্যবস্থাপনা করা যায়। ভার্চুমার্ট প্রায় সকল জনপ্রিয় পেমেন্ট এবং শিপিং মডিউল সাপোর্ট করে। www.virtuemart.net সাইট থেকে জুমলার আলাদা এক্সটেশন হিসেবে অথবা জুমলায় পূর্ব থেকে ইন্সটল করা অবস্থায় একে ডাউনলোড করা যায়।
JCE: এটি হচ্ছে একটি শক্তিশালী টেক্টট এডিটর যা TinyMCE এডিটরের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এই এডিটরের সাথে মিডিয়া, ফাইল ও লিংক ব্যবস্থাপনা, প্লাগইন সাপোর্ট এবং এডিটেরের সেটিং পরিবর্তনের জন্য একটি উন্নত এডমিনিস্ট্রেশন প্যানেল রয়েছে।
Community Builder: এই এক্সটেনশনটি জুমলার ইউজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমকে বর্ধিত করে জুমলাকে কমিউনিটি ওয়েবসাইটে পরিবর্তন করে। এর মূল ফিচারগুলো হল - প্রোফাইলে অতিরিক্ত ফিল্ড যুক্ত করা, উন্নত রেজিষ্ট্রেশন পদ্ধতি, ব্যবহারকারীর লিস্ট ইত্যাদি।
AllVideos: এটি একটি অপরিহার্য অডিও/ভিডিও ম্যানেজমেন্ট এক্সটেনশন। এটি প্রায় সকল ধরনের মিডিয়া ফাইল চালাতে পারে। পাশাপাশি Youtube, Metacafe, Vimeo এর মত জনপ্রিয় সাইটের ভিডিও জুমলায় যুক্ত করতে পারে।
Phoca Gallery: এটি হচ্ছে একটি চমৎকার ও দৃষ্টিনন্দন ফটো গ্যালারী। এই কম্পোনেন্টটি ছবিকে স্লাইডশো এর মাধ্যমে দেখাতে পারে। একটি আধুনিক ফটো গ্যালারীর সকল বৈশিষ্ট্যই এতে রয়েছে।
JoomFish: একাধিক ভাষায় ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য এটি একটি অপরিহার্য এক্সটেনশন। এর সাহায্যে জুমলার যে কোন কন্টেন্টকে খুব সহজেই অনুবাদ করা যায়।
Kunena: এটি হচ্ছে জুমলার প্রধান ফোরাম কম্পোনেন্ট। এর সাহায্যে খুব সহজেই কমিউনিটি ভিত্তিক ফোরাম সাইট তৈরি করা যায়। এক্সটেনশনটি গত দুই বছরে সাড়ে আট লক্ষবার ডাউনলোড হয়েছে, যা এর জনপ্রিয়তা সহজেই প্রমাণ করে।
ChronoForms: যেকোন ধরনের ফর্ম তৈরির জন্য এটি একটি অসাধারণ এক্সটেনশন। এই কম্পোনেন্টের সাহায্যে ড্রাগ-এন্ড-ড্রপ পদ্ধতিতে ফর্ম তৈরি করা যায়। অন্যান্য এক্সটেনশনের মত এটিও বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়, তবে প্রতিটি ফর্মের নিচে ডেভেলপারের সাইটের লিংক থাকে। ডেভেলপারকে ছোট একটি ফি দিয়ে লিংকটি সরানো যায়।
Extented Menu: এই মডিউলের সাহায্যে CSS ভিত্তিক দৃষ্টিনন্দন মেন্যু তৈরি করা। মেন্যুর ভেতরে সাব-মেন্যুও খুব সহজে এটি দিয়ে তৈরি করা যায়।
JComments: এই এক্সটেনশন দিয়ে সাইটে মন্তব্য দেয়ার বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা যায়। এটি একটি Ajax ভিত্তিক কমেন্ট সিস্টেম যা Smiles, BBCode এবং Avatar সাপোর্ট করে।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য জুমলা হতে পারে আয়ের প্রধান উৎস। আউটসোর্সিং এর কাজের পাশাপাশী দেশী ক্লায়েন্টদের কাছেও জুমলার ভাল কদর রয়েছে। আমাদের দেশে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ব্যাংকের সহায়তায় দেশীয় ইকমার্সের প্লাটফর্ম তৈরি হয়ে গেছে। এক্ষেত্রে জুমলা দিয়ে খুব সহজেই ইকমার্স ওয়েবসাইটের চাহিদা পূরণ করা যাবে। অন্যদিকে অনলাইনে প্রায় সকল মার্কেটপ্লেসগুলোতেই জুমলার কাজ পাওয়া যায়। তাছাড়া জুমল্যান্সার্স (www.joomlancers.com) নামে একটি আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে শুধুমাত্র জুমলার কাজ পাওয়া যায়।
লেখক - মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী
সুত্রঃ মাসিক কম্পিউটার জগৎ
ChronoForms: যেকোন ধরনের ফর্ম তৈরির জন্য এটি একটি অসাধারণ এক্সটেনশন। এই কম্পোনেন্টের সাহায্যে ড্রাগ-এন্ড-ড্রপ পদ্ধতিতে ফর্ম তৈরি করা যায়। অন্যান্য এক্সটেনশনের মত এটিও বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়, তবে প্রতিটি ফর্মের নিচে ডেভেলপারের সাইটের লিংক থাকে। ডেভেলপারকে ছোট একটি ফি দিয়ে লিংকটি সরানো যায়।
Extented Menu: এই মডিউলের সাহায্যে CSS ভিত্তিক দৃষ্টিনন্দন মেন্যু তৈরি করা। মেন্যুর ভেতরে সাব-মেন্যুও খুব সহজে এটি দিয়ে তৈরি করা যায়।
JComments: এই এক্সটেনশন দিয়ে সাইটে মন্তব্য দেয়ার বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা যায়। এটি একটি Ajax ভিত্তিক কমেন্ট সিস্টেম যা Smiles, BBCode এবং Avatar সাপোর্ট করে।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য জুমলা হতে পারে আয়ের প্রধান উৎস। আউটসোর্সিং এর কাজের পাশাপাশী দেশী ক্লায়েন্টদের কাছেও জুমলার ভাল কদর রয়েছে। আমাদের দেশে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ব্যাংকের সহায়তায় দেশীয় ইকমার্সের প্লাটফর্ম তৈরি হয়ে গেছে। এক্ষেত্রে জুমলা দিয়ে খুব সহজেই ইকমার্স ওয়েবসাইটের চাহিদা পূরণ করা যাবে। অন্যদিকে অনলাইনে প্রায় সকল মার্কেটপ্লেসগুলোতেই জুমলার কাজ পাওয়া যায়। তাছাড়া জুমল্যান্সার্স (www.joomlancers.com) নামে একটি আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে শুধুমাত্র জুমলার কাজ পাওয়া যায়।
লেখক - মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী
সুত্রঃ মাসিক কম্পিউটার জগৎ
No comments:
Post a Comment